কাঙ্খিত যাএী নাই !

নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ (স্টাফ রিপোর্টার ) : বুধবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে ১নং টার্মিনাল লঞ্চঘাটে গিয়ে দেখা গেছে পিনপতন নিরবতা। আগের মতো যাত্রীদের হই-হুল্লোড় নাই, নেই যাত্রীদের চাপও। কিছুক্ষণ পর পর একজন দুইজন যাত্রী আসলেও লঞ্চের স্টাফরা মোহনপুর, চাঁদপুর সময় মতো ছেড়ে যাবে বলে যাত্রী উঠানোর চেষ্টা করছেন। সময় মতো লঞ্চ চালু হলেও কাঙ্খিত যাএী পাওয়া যাচ্ছে না । তাই লঞ্চের স্টাফদের কেউ কেউ অলস সময় পার করছে। লঞ্চের সুপারভাইজার, মাস্টার ও যাত্রীদের সাথে কথা বলে এসব বিষয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

এম, ভি শাহ আলী প্লাস এম-১০০৭২ লঞ্চ মালিক শাহজাহান মিজি তিনি জানান আধা ঘন্টা যাবত বসে আছি কোন যাত্রী লঞ্চে উঠে নাই। নরায়ণগঞ্জ থেকে চাঁদপুর মতলব বাই রোডের কারনে যাত্রী কম গেছে। দাউদকান্দি ব্রীজের কারনে এই সমস্যা গুলো হচ্ছে আগের লঞ্চ ভাড়া ছিলো ১৪০ এখন ১৮০ টাকা করা হয়েছে মতলব চাঁদপুর পর্যন্ত।ডিজেল দাম প্রতি লিটার ৬৬ টাকা থেকে বেড়ে ১১০ পর্যন্ত করা হয়েছে। বাসে যেতে সময় কম হলে ও ভাড়া ৩৫০ – ৪০০টাকা নিচ্ছে। যদি ও যাএীরা ঘরের সামনেই নামতে পারে, বীর মুক্তি যোদ্বা নাসিম ওসমান ও পদ্মা সেতু হওয়ার কারনে সমস্যা হয় নাই তেলের দামে বাড়ার কারনেই সমস্যা।

তিনি আরো বলেন, যাএীরা যদি বাসে ঢাকায় আসা যাওয়া করে তখন বাচ্চাদের জন্যও টিকিট কিনতে হবে। আবার সাধারণ যাত্রীরা অল্প টাকায় লঞ্চে ঘুমিয়ে আরামে আসা যাওয়া করতে পারবে কিন্তু তারা যদি বাসে আসা যাওয়া করে সেক্ষেত্রে প্রায় হাজার খানেক টাকা খরচ হবে। লঞ্চ কেবিন সংখ্যা ১০০টি পুরোটাই খালি এখন।

নারায়ণগঞ্জ তোলারাম কলেজ ও নারায়নগজ্ঞ কলেজের পক্ষ থেকে রোভার স্কাউটের সদস্য সাকিব জানান যাত্রীদের সেবার কথা চিন্তা করে আমরা এখানে কাজ করছি যদি ও তেমন কোন চাপ নেই।  মুসফিক -২ লঞ্চ মালিক তিনি জানান নারায়নগজ্ঞে ৭০ লঞ্চ থেকে ৩০ টাই নষ্ট হয়ে ভাঙ্গারীর কাছে বিক্রি হয়ে গেছে এখন ৪০ টা আঁছে, তাছাড়া মতলবের যাওয়ার লঞ্চ গড়ে ২ হাজার ও চাঁদপুর লঞ্চে প্রতিদিন ৪ হাজার টাকা ক্ষতি হচ্ছে ।তারপরে ও আমি কোন কর্মী ছাঁটাই করি নাই,মুক্তারপুর ব্রীজটা কারনে সবাই গাড়ি নিয়া মুন্সীগঞ্জ চলে যায়।

add-content

আরও খবর

পঠিত