নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ : স্বাধীন দেশে বসবাস করেও আজও যেন পরাধীনতার অন্তহীন। ত্রিশ লক্ষ শহীদদের ত্যাগে বাংলাদেশের মানচিত্র পেয়েছিল বাঙ্গালী। আজ আর নেই পাক হায়নারা। কিন্তু এখনো কেন পাক হায়নাদের রূপে পুলিশ র্কমর্কতাদের এই নির্যাতন? পুলিশের আচরন কেমন হওয়া উচিৎ একদিকে পুলিশ নির্বিচারে নিপিড়ন র্নিযাতন করছে অপরদিকে তাদের সহানুভূতীতে সন্তুষ্টি মিলছে। আইন শৃ্খংলা নিরাপত্তা বাহিনী পুলিশ জনগনের সেবাই যাদের র্ধম। যাদের নিরাপত্তা বলয়ে র্সবসাধারনের শান্তি । পুলিশকে বলা হয়ে থাকে জনগনের বন্ধু। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্কিত কিছু ঘটনায় পুলিশের সেই ভাবমূর্তি ম্লান হয়ে উঠেছে। মাহান মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ পুলিশের ট্র্যাডিশনাল চরিত্রে বিরাট পরিবর্তন এনে দিয়েছিলো। দেশের জন্য প্রয়োজনে রক্ত দিতে প্রস্তুত ছিলেন তারা। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে জনগণের জানমাল ও সম্পদের হেফাজত না করে পুলিশের কিছু অংশ সাধারণ মানুষকে নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে। সেবাই পুলিশের ধর্ম, পুলিশ জনগনের বন্ধু প্রতিটি থানার সামনে লেখা থাকলেও কার্যত পুলিশের সেবা নেয়া তো দূরের কথা এখন পুলিশের কাছ থেকে ক্ষতিকর কিছু থেকেই মানুষ বাঁচতে চায়। তল্লাশির নামে পুলিশি হয়রানি, নির্যাতন, দুর্ব্যবহার ও সামারি বাণিজ্য কোনোভাবেই থামছে না। র্সবসাধারনের কাছে আজ পুলিশ বাহিনী প্রশ্নবিদ্ধ।
র্বতমান আধুনিকায়নের এই বিশ্বে যেকোন ধরনের ভালো ও অপ্রিতীকর ঘটনাই এখন খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে। সাম্প্রতি পুলিশ সদস্য র্কতৃক এক পথশিশুকে অমানবিক নির্যাতনের ছবিটি ব্যাপক আলোরন সৃষ্টি করেছে এবং এ নিয়ে রীতিমত নানা প্রতিবাদী কন্ঠে উঠে এসেছে নানা প্রশ্ন ও মন্তব্য। মঙ্গলবার বিকেলে ছবিগুলো সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে পোস্ট করার পর ভাইরাল হয়ে যায়। পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনে প্রশ্ন তুলে এহেন কর্মকান্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণেরা। শিশু নির্যাতনের অভিযোগে এইসব পুলিশ সদস্যদের শাস্তি চেয়েছেন অনেকেই। একজন ফেসবুক ইউজার মন্তব্য করেছেন, পুলিশ সদস্যরাই যদি এমন করে তাহলে আমাদের নিরাপত্তা কোথায়?
চন্দ্রিমা উদ্যানের ক্রিসেন্ট লেক সংলগ্ন প্রাচীরের নিকট এক পথশিশুকে ফেলে র্নিমমভাবে মারছিলেন একজন পুলিশ সদস্য। ঘটনার সময় এই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করেন সৈকত মজুমদার নামের একজন ফটোগ্রাফার। তিনি কৌশলে কিছু ছবি তোলার পরে পুলিশ সদস্যদের নিকট ঘটনা কি জানতে চাইলে। উত্তরে পুলিশ সদস্য। জানালেন ‘আমরা ১৩ জন পুলিশ সদস্য উদ্যান টোকাই মুক্ত করার চেষ্টা করছি। কিন্তু এই টোকাইদের কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। এদের নিয়ন্ত্রণ করতে করতে করতে পাগল হয়ে যাচ্ছি। এখন মাইর-ই এদের একমাত্র ওষুধ। আর বাকি পুলিশ সদস্যরা এতটাই র্নিলজ্জ ছিলো তাদের মধ্যেও একজন বাধা দিতে এগিয়ে আসরো না। পাশে বসে তারা দৃশ্যটি উপভোগ করছিলেন।
Fascinating blog! Is your theme custom made or did you download it from somewhere?
A design like yours with a few simple tweeks would really make
my blog jump out. Please let me know where you got your theme.
Thanks a lot