নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( প্রেস বিজ্ঞপ্তি ) : বন্দরে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বিষয়ক জন অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৩ টায় ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ বন্দর গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজের অডিটিউরিয়ামে এসভা অনুষ্ঠিত হয়। বন্দর উপজেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ তথ্য কমিশনের আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ তথ্য কমিশনের প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমেদ।
বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পিন্টু বেপারীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা কৃষি অফিসার মোস্তফা এমরান হোসেন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আকম নুরুল আমিন, উপজেলা প্রকৌশলী মো. রাজিউল্লাহ, বন্দর উপজেলা প্রানী সম্পদ অফিসার ফারুক আহমেদ, সমাজসেবা অফিসার মোক্তার হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফেরদৌস আরা বেগম, নারায়নগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বন্দর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আশরাফ হোসেন খান।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, নারায়নগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক আলহাজ্ব আবুল জাহের, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দেলোয়ার হোসেন প্রধাণ, বন্দর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে গভর্ণিং বডির সভাপতি হাবিবুর রহমান, অধ্যক্ষ মো. বদিউজ্জামান প্রমূখ।
বক্তব্য উপস্থাপন করেন বিএম স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবদুস সাত্তার ও বন্দর থানা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাব্বির আহমেদ সেন্টু।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বন্দর ইসলামিয়া ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো. নুরুল হক, সোনাকান্দা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধাণ শিক্ষক কাজী নূসরাত ইয়াসমিন, সোনাকান্দা ডকইয়ার্ড উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধাণ শিক্ষক মোহাম্মদ আলী, মিরকুন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধাণ শিক্ষক মো. আইয়ূব আলী ভূইয়া, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা, বন্দর পুলিশ ফাঁড়ির সহকারি ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক অজয় কুমার পাল, বন্দর উপজেলা পরিষদের নারী সদস্য মাসুদা মেম্বার, জিয়াউদ্দিন মেম্বার, বন্দর কলোনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধাণ শিক্ষক আবদুল হালিম সরকার, কেরামতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধাণ শিক্ষক আনিসুর রহমানসহ বন্দরে সকল উচ্চ ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধাণ শিক্ষকবৃন্দ।
প্রধাণ অতিথির বক্তব্যে মরতুজা আহমদ বলেন, জনগনরা রাষ্ট্রের মালিক আর সরকারি কর্মকতারা তদেরই সেবায় নিয়োজিত, কিন্তু অধিকাংশ জনগনই তাদের মালিকানা সম্পর্কে অবগত নয়। তথ্য মানুষের মৌলিক অধিকার যে কোন প্রতিষ্ঠান তাদের তথ্য প্রদানে বাধ্য, কারণ প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকতা-কর্মচারীগন ও প্রতিষ্ঠান তাদের ট্যাক্সের মাধ্যমে সচল। ৮টি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবে সেনাবাহিনীর ৪ টি শাখা, পুলিশের ৩টি শাখা ও বাংলাদেশ রাজস্ব বোর্ডের এক একটি শাখা নিরাপত্তার স্বার্থে তথ্য গোপন করতে পারে। তথ্য আইন বাংলাদেশে একটাই আইন যা সাধারন জনগন সরকারি কর্মকতাদের উপর প্রয়োগ করেন।