নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( বিশেষ প্রতিনিধি ) : সাংবাদিক পরিচয় ব্যবহারকারী প্রতারক চক্রের অন্যতম সদস্য টিপুর অত্যাচারে অতিষ্ট এলাকাবাসী। এলাকার যুব সমাজকে ধ্বংস করতে চাদাঁবাজী, প্রতারনাসহ এখন সক্রিয়ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে যুবতী মেয়েদের দিয়ে অনৈতিক সম্পর্কের রমরমা দেহ ব্যবসা। খোজ নিয়ে জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীণ চর সুমিল পাড়া ( বিহারী কলোনী, এস.ও ) এলাকার ইসমাঈল মাস্টারের ছেলে এই মিরাজ হোসেন টিপু। অপকর্মের খ্যাতনামা অর্জনে এস.ও এলাকায় তার সম্পর্কে কিছু জানতে চাইলে সবাই তাকে বাটপার টিপু নামে চিনে থাকে।
নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জে টিপু নিজেকে সংবাদকর্মী পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন শিল্প কারখানা ও বেকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রতারণার বিভিন্ন জাল বুনে, ভয় ভিতী প্রদর্শন করে মোটা অংকের টাকা আদায় করাই হচ্ছে তার প্রধান পেশা। বেশ কিছুদিন আগে হাউজিং এলাকায় চাদাঁ দাবী করতে গিয়ে গনপিটুনির শিকারও হয় যা বিভিন্ন পত্রিকায় ব্যাপকভাবে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও অভিযোগ পাওয়া গেছে নিজ এলাকায় এসও তে সাংবাদিকতার র্কাড বানিয়ে দেওয়ার কথা বলে বহু মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রতারণা করার জন্যেও এলাকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
আরও জানা যায়, ২০১৩ সালে সিদ্ধিরগঞ্জে আলোচিত সাগর হত্যা মামলার আসামী হওয়ার পর থেকেই টিপু বুনে যায় কাডদ্বারী সাংবাদিক হিসেবে। স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা মিলে প্রায় ৫ টি পত্রিকার ডিস্ট্রিক চীফ হিসেবে নিজেকে পরিচিত দেয় এই প্রতারক মিরাজ হোসেন টিপু। মামলা সূত্রে জানা যায়, সুমিল পাড়ার সাগর হত্যা মামলায় ১০ নং এজহারভুক্ত ও ৬নং চার্জশীটভুক্ত আসামী হিসেবে টিপুর নাম অন্তর্ভুক্ত আছে। যা এখন ২নং অতিরিক্ত জেলা জজ আদালতে বিচারাধীণ রয়েছে। হত্যা মামলার আসামী হওয়া সত্ত্বেও নামে মাত্র সাংবাদিকতার র্কাড ব্যবহার করে বিভিন্ন জায়গায় অপকর্ম করে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে এই প্রতারক টিপু। অথচ তার ভিজিটিং কার্ডে উল্লেখিত পত্রিকাগুলোতে সন্ধান নিলে তার কোন অস্তিত্বের খোঁজ মিলেনি।
এ ব্যাপারে মিরাজ হোসেন টিপুর মুঠোফোনে ব্যবহৃত বাংলালিংক ও গ্রামীণ নাম্বারটিতে একাধীকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেনি।
সাংবাদিকতার আড়ালে টিপুর রয়েছে . . . . . বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের আগামী প্রকাশনায়।
অতি তারা তারি তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওয়াতায় আনা দাবী জানাচ্ছি