নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি ) : নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান বলেছেন, মানুষের মাঝেই আল্লাহর বসবাস মানুষের সেবা করলে এবং ভালোবাসলে যেহেতু আল্লাহকে খুশি করা যায় সেহেতু মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই শুধুমাত্র আল্লাহর সানিধ্যের জন্য।যারা সমাজের ও দেশের উন্নয়ন করে মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করে তাদের নিয়ে রাজনীতি করতে চাই।
২৫ জুন শনিবার সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন , আমি আগে রাজনীতি করতাম কিছু পাওয়ার জন্য। এখন করি আল্লাহকে পাওয়ার জন্য। মানুষের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য। এখন ঠিক সে ভালো মানুষদের কাছে নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যানে কথা বলে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়তে যারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দূর্নীতি করবেনা তাদের নিয়ে আগামী দিনে সিদ্ধিরগঞ্জে রাজনীতি করতে চাই।
থানা আওয়ায়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সাদেকুর রহমান, সাধারন সম্পাদক হাজী ইয়াছিন মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক কালিপদ মল্লিক, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক, প্রচার সম্পাদক তাজিম বাবু, থানা যুবলীগের সভাপতি আলহাজ্ব মতিউর রহমান মতি, থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক আমিনুর হক রাজু, থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুর সামাদ ব্যাপারী, যুবলীগ নেতা মানিক মাষ্টার, সানাউল্লাহ সানি, সেলিম মাহামুদ প্রমুখ।
এসময় প্রধান অতিথি আরো বলেন, আমি আগে রাজনীতি করতাম কিছু পাওয়ার জন্য। এখন করি আল্লাহকে পাওয়ার জন্য। মানুষের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য। এখন ঠিক সে ভালো মানুষদের কাছে নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যানে কথা বলে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়তে যারা সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দূর্নীতি করবেনা তাদের নিয়ে আগামী দিনে সিদ্ধিরগঞ্জে রাজনীতি করতে চাই। শামীম ওসমান বলেন, আমি জানি আওয়ামীলীগের ও বিএনপির মধ্যে মন্দ লোক আছে। তারপরেও কিছু ভালো লোক আছে যাদের নিয়ে রাজনীতি করতে পারলে আল্লাহ খুশি হয়। দেশ ও জনগনের নিরাপদে থাকে তাদের নিয়ে পথ চলতে চাই। এদিকে থানা আওয়ামীলীগের ইফতার মাহফিলে প্রধান ফটকে এতিম ও গরীব অসহায় মানুষদের ইফতার প্যান্ডেলে যাতে কোন লোক ঢুকতে না পারে বারবার মাইকে ঘোষনা করা হয়। এসময় প্রায় ৩০০শতাধিক নেতাকর্মী চেয়ারে বসলেও ইফতার করতে পারেনি। তাই ক্ষোভে তারা ইফতার স্থল ত্যাগ করেন।