মনে রাখা দরকার এই সরকারই শেষ সরকার না- খোরশেদ

নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( প্রেস বিজ্ঞপ্তি ) : ২৪  আগস্ট বুধবার বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নামে নড়াইলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের ও ওয়ারেন্ট ইস্যূর প্রতিবাদে মহানগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর যুবদল। এ সময় মিছিল থেকে মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক কারাবন্ধী সাগর প্রধানের অবিলম্বে মুক্তি দাবী করা হয়। বিকাল ৪টায় নগরীর বানিজ্য কেন্দ্র ডিআইটি থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর যুবদলের কয়েকশত নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে  ডিআইটিস্থ জেলা বিএনপি কার্যালয়ে গেলে পুলিশ মিছিলে বাধা দেয় ও ব্যানার ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্ঠা করে। এ সময় নেতাকর্মীরা প্রতিরোধ করলে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। পুলিশী বাধায় যুবদলের নেতাকর্মীরা পুলিশ ব্যাড়িকেডের মধ্যেই বিক্ষোভ সমাবেশ করে।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহবায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ মোশারফ হোসেন। প্রধান বক্তার বক্তব্যে জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন, কোন হামলা মামলা দিয়েই খালেদা জিয়াকে গনতন্ত্র পুনুরুদ্ধারের অগ্রযাত্রা থেকে বিরত রাখা যাবে না।

সভাপতির বক্তব্যে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহবায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সরকারের একের পর এক ব্যার্থতা ঢাকতেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নামে টোকাই বাদী করে মিথ্যা মামলা করা হচ্ছে। মনে রাখা দরকার এই সরকারই শেষ সরকার না, আর এই মামলাই শেষ মামলা না। আঃলীগ ক্ষমতায় থাকার লোভে ভারতের সাথে একের পর এক স্বার্থ বিরোধী চুক্তি করছে জনগনকে অন্ধকারে রেখে।যখন খালেদা জিয়া দেশের স্বার্থ রক্ষায় রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্রের প্রতিবাদে মাঠে নামার ঘোষনা দিয়েছেন, তখনই তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির চেষ্টা করছে সরকার। তিনি মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক কারাবন্ধী সাগর প্রধানের ও মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক শাহেদ আহম্মেদেও অবিলম্বে মুক্তি দাবী করেন।

বিক্ষোভ মিছিলে আরো নেতৃত্ব দেন মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সানোয়ার হোসেন,  যুগ্ম আহবায়ক মাসুদ রানা, সরকার আলম, আনোয়ার হোসেন আনু, রানা মুজিব, আক্তার হোসেন খোকন শাহ, জুয়েল প্রধান, জুয়েল রানা। বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি আমির হোসেন, সহ-সভাপতি শহীদুল ইসলাম রিপন,  মহানগর যুবদল নেতা  রিটন দে,  ইছালউদ্দিন ইশা, আঃরহমান, আল-আমিন খান, লিমন সরকার, মন্জু মিয়া, আকতার অপু, আল-মামুন, জানে আলম দুলাল, মিঠু আহম্মেদ, মুসা মিয়া, ইমন, মুহিন আহম্মেদ রিপন, রাসেল মনির, সামছুল হক, কবির হোসেন, ওসমান গনি, জামাল হোসেন, বন্দর থানা যুবদলের আকতার হোসেন, ফারুক মিয়া, হুমায়ুন, সজীব খন্দকার, জয়ন্ত ফেরদৌস, সিদ্দিরগঞ্জ যুবদলের ইকবাল হোসেন, দুলাল হোসেন, হাফেজ রহিম, ফয়সাল, আক্তার হোসেন, আসলাম হোসেন প্রমুখ।

ফতুল্লা থানা যুবদলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু, সাধারন সম্পাদক মাসুদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন, যুবদল নেতা রুহুল আমিন, লিটন চৌধুরী, রাজ্জাক, মনির হোসেন, সোনারগাও থানা যুবদলের সভাপতি জাকির হোসেন বাবু, সিনিয়র সহ সভাপতি আতাউর রহমান,সাংগঠনিক সমপাদক নুরে ইয়াছিন নোবেল, নাজমুল হক, জুম্মন, আড়াইহাজার থানা যুবদলের আহবায়ক জুয়েল আহম্মেদ, যুগ্ম আহবায়ক মোঃলাভলু, আবদু মিয়া, রুপগঞ্জ থানা যুবদলের কাউযুম প্রধান, আঃ রাজ্জাক, আঃ কাদির, আঃ বারেক, মাহাবুব ভূইয়া, মোঃ শহীদ, কান্চন পৌর যুবদলের মোঃ তারিকুল ইসলাম বিপুল প্রমুখ।

add-content

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও খবর

পঠিত