নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( প্রেস বিজ্ঞপ্তি) : যদি দলের প্রতি, দেশমাতার প্রতি বিন্দুমাত্র আনুগত্য ও ভালবাসা থাকে তবে অবশ্যই ৮ ফেব্রুয়ারি রাস্তায় নামতে হবে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে। সরকার দলীয় সন্ত্রাসী বা পুলিশের ভয়ে বসে থাকলে চলবে না। ৮ ফেব্রুয়ারি পরীক্ষায় যারা অংশ নিবেন, তারাই প্রকৃত বিএনপি।তিনি আরো বলেন ভেদাভেদ ভুলে এই অনির্বাচিত জালিম সরকারের বিরুদ্ধে পাড়া মহল্লা থেকে শুরু করে রাজপথে শান্তিপূর্ণ ও অহিংস গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।আওয়ামী লীগের পুলিশী রাষ্ট্র থেকে জনগনকে একটি গনতান্ত্রিক বাংলাদেশ উপহার দেয়াই হবে আমাদের মূল লক্ষ্য।
৩ই ফেব্রুয়ারি শনিবার বেগম খালেদা জিয়ার মামলার রায় ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবীতে লাগাতার আন্দোলনের প্রস্তুতি সর্ম্পকে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহবায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ এক বিবৃতিতে উল্লেখিত কথাগুলো বলেন।
বিবৃতিতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহবায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ বলেন, ৮ ফেব্রুয়ারি যদি নেতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত সরকার কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে যদি আদালত থেকে প্রকাশ পায়, তাহলে গণতন্ত্রবিহীন সরকারের পতনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হবে। ৮ ফেব্রয়ারি একদিক থেকে ফয়সালারও দিন। আমরা কি করলাম না করলাম এতে কিছু যাবে আসবে না। বাংলাদেশ কখনও বসে থাকবে না। বাংলাদেশের মানুষ গর্জে উঠবে,ইনশাল্লাহ।
খোরশেদ বলেন আমি মেরুদন্ডের ভয়াবহ সমস্যা স্পেন্ডালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছি।তারপরেও দেশমাতার ডাকে ৮ ফেব্রুয়ারি রাজপথে থাকবো,ইনশাল্লাহ।অতএব কোন কারনেই ৮ ফেব্রুয়ারি অনুপস্থিত থাকা যাবে না। তাই মহানগর যুবদলের সবাইকে নিজ দায়িত্বে রাজপথে থাকার আহবান জানাই। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় যুবদলের শীর্ষ নেতাদের সাথে মহানগর যুবদলের নেতৃবৃন্ধের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং মহানগর যুবদলের বন্দর ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় প্রসÍুতি সভা সম্পন্ন হয়েছে।
একই আহবান জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সানোয়ার হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক মমতাজউদ্দিন মন্তু,আনোয়ার হোসেন আনু, মাসুদ রানা, রানা মুজিব,আক্তার হোসেন খোকন শাহ, জুয়েল প্রধান, জুয়েল রানা, সাগর প্রধান,বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি আমির হোসেন,সাধারন সম্পাদক আহম্মদ আলী,সাংগঠনিক সম্পাদক আলী নওশাদ তুষার,বন্দর উপজেলা যুবদলের সভাপতি মনিরুল ইসলাম মনু,সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক শহীদুল ইসলাম রিপন প্রমুখ।