নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( ডেস্ক রিপোর্ট ) : গাড়ির নাম্বার প্লেট! অনেকেই জানিনা যে বাইক বা গাড়ির নাম্বার প্লেটে ক,খ,হ,ল ইত্যাদি অক্ষরগুলো কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়। বিআরটিএ অনুমোদিত সকল যানবাহনে নাম্বার প্লেট ব্যবহারের নিয়ম চালু হয় ১৯৭৩ সালে। তবে নাম্বারগুলো কী অর্থ বহন করে? সত্যিই অবাক করার মতো আকর্ষণীয় অর্থ বহন করে এই প্রচলিত নাম্বার প্লেটগুলো। তবে জেনে নিন-
বাংলাদেশের যানবাহনগুলোর নাম্বার প্লেটের ফরমেট হচ্ছে শহরের নাম, গাড়ি ক্যাটাগরির ক্রম এবং গাড়ির নম্বর যেমন ঢাকা মেট্রো-চ১১২৫৯৯। এখানে ঢাকা মেট্রো দ্বারা বোঝানো হয়েছে গাড়িটি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার আওতাধীন। চ হচ্ছে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গাড়ির চিহ্ন বহনকারী বর্ণ। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন সব গাড়ি চ বর্ণ দ্বারা চিহ্নিত করা হবে। পরবর্তী ১১ হচ্ছে গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার এবং ২৫৯৯ হচ্ছে গাড়ির সিরিয়াল নাম্বার।
সাধারণত বর্ণমালায় অ, ই, উ, এ, ক, খ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ত, থ, দ, ধ, ঠ, প, ফ, ব, ভ, য, ন, ল, শ, স, হ অক্ষরগুলো ব্যবহার করা হয় এবং এই প্রতিটি বর্ণ আলাদা আলাদা গাড়ির পরিচয় বহন করে। ক ৮০০ সিসি প্রাইভেট কার খ ১০০০ থেকে ১৩০০ সিসি প্রাইভেট কার, গ ১৫০০ থেকে ১৮০০ সিসি প্রাইভেট কার, ঘ জিপগাড়ি, চ মাইক্রোবাস, ছ মাইক্রোবাস-লেগুনা, জ বাস- মিনিবাস ঝ বাস -কোস্টার, ট ট্রাক বড়, ঠ ডাবল কেবিন পিক আপ, ঢ ট্রাক মাঝারি ন পিক আপ ছোট, প ট্যাক্সিক্যাব, ভ ২০০০ সিসি প্রাইভেট কার ম পিক আপ ডেলিভারি, দ সিএনজি প্রাইভেট, হ ৮০ থেকে ১৩৫ সিসি মোটরবাইক, ‘ল’ ১২৫ থেকে ২০০ সিসি মোটরবাইক, ই ট্রাক ভটভটি।