নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( বন্দর সংবাদদাতা ) : বন্দরে সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্দর শিশু নিকেতন স্কুল সংলগ্ন নাসিকের ময়লার কারী। ময়লা আবর্জনার দূর্গন্ধ প্রতিনিয়ত সহ করছে বন্দর শিশু নিকেতনের শিক্ষক শিক্ষার্থী ও অভিবাবকসহ এলাকাবাসীর। একাধিক বার স্থানীয় কাউন্সিল সুলতান আহম্মেদের কাছে অভিযোক করেও কোন ফল পায়নি রহস্যজনক কারনে কোন ব্যবস্থা নেয়নি কাউন্সিলর।
বুধবার (৪ ডিস্বের) সকালে সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বন্দরের গুরুতপূর্ন স্থান বন্দর বাজার যার পাশে প্রতিষ্ঠিত বন্দর শিশু নিকেতন স্কুল ও পাশে র্যালী শাহেশিরাজ জামে মসজিদ। বন্দর ১নং খেয়াঘাটে যাওয়ার রাস্তাটি দূর্গন্ধে ভরা ময়লার কারী স্কুলে আসা শিক্ষার্থীরা ও প্রতিনিয়ত যাতায়েত কারিরা নাকে কাপর দিয়ে পার হচ্ছে ময়লার কারী।
এব্যাপারে শিক্ষার্থী ও অভিবাবকরা সাংবাদিদের বলেন, ময়লার কারী দিয়ে আমাদের স্কুলের প্রধান গেটের সৌন্দর্য নষ্ঠ করে রেখেছে। ময়লার দূর্গন্ধে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। সারা দিন স্কুলে থাকার পর বাসায় গিয়ে ঠিক মত খেতেও পারিনা ময়লার কথা মনে পরে যায়। কবে যে এই ময়লার দূর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবো যানিনা আমরা স্কুল টিচার দের কাছে একাধিক বার কম্পিলিন করেছি কোন কাজ হয়নি।
এ ব্যাপারে বন্দর শিশু নিকেতন স্কুলের অধ্যক্ষ শামীমা আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, আমার স্কুলের ৯৪৭ জন শিক্ষার্থী প্রতিধিন এই ময়লা আবর্জনার দূর্গন্ধ সহ করে স্কুলে আসছে আমি কাউন্সিলর সুলতান আহম্মেদকে একাধিক বার বলেছে এই মলার একটা ব্যবস্থা করতে আমার বাচাদের কষ্ঠ হয় কিন্তু তিনি কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছে না। ময়লার কারনে এখানে প্রচুর কুকুর থাতে যার ফলে আতংকের মধ্যে থাকতে হয় স্কুলে ডুকার সময়।
এ ব্যপারে বন্দর শিশু নিকেতন স্কুলের কার্যকরী সদস্য ও বন্দর প্রেসক্লাবের সিনিয়ার সহ-সভাপতি কবির হোসেন বলেন, স্কুল সংলগ্ন যে ময়লার কারী যার কারনে আমার শিক্ষার্থীদের সমস্যা হচ্ছে এবিষয় নিয়ে আমি স্থানিয় কাউন্সিল সুলতান আহম্মেদের সাথে কথা বলবো, কাজ না হলে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর সাথে কথা বলবো। অচিরেই আমার শিক্ষার্থীদের এই দূভোগ থেকে মুক্ত করবো। এব্যপারে ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান আহম্মেদ সাংবাদিকদের বলেন, বন্দর শিশু নিকেতন স্কুলের সামনে থেকে ময়লার বক্স গুলী অন্য কোথাও নেওয়ার ব্যবস্থা করছি।