নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ : নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালত ও এর অধীনস্থ আদালত এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ৯১ জন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে জিপি হিসেবে খন্দকার আবুল কালাম, পিপি হিসেবে আবুল কালাম আজাদ জাকির, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি হিসেবে খোরশেদ আলম মোল্লা নিয়োগ পেয়েছেন। এইসব আইন কর্মকর্তাদের সাময়িক ভাবে নিয়োগ এবং একইসঙ্গে এসব পদে আগে যারা নিয়োগ পেয়েছিলেন তাদের নিয়োগও বাতিল করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের উপ-সলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মো. মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাদের নিয়োগ দেয়া হয়।
নিয়োগ আদেশ অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত জিপি হিসেবে ৮ জন নিয়োগ পেয়েছেন। তারা হলেন, সুলতানা নাজনীন, বোরহান উদ্দিন সরকার, মোহাম্মদ ওয়াসীম কাজী, মোহাম্মদ শাহাজাদা দেওয়ান, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর দেওয়ান, মাসুদা আক্তার, জাহিদুল ইসলাম মুক্তা, নুরুন নাহার (মায়া)।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সহকারী জিপি হিসেবে ১০ জন নিয়োগ পেয়েছেন। তারা হলেন, মো. মানিক মিয়া, এস, এম সায়েম রানা, মো. মাইনউদ্দিন রেজা, মো. সরাফত আলী মিয়া, মো. বাছেদ মিয়া, মো. রফিকুল ইসলাম আনু, ফাতেমা খাতুন, মো. আলকাস ভূঁইয়া, মো. আয়াতুল বোরহান, মোহাম্মদ মাইনউদ্দিন মিয়া।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত পিপি হয়েছেন ২২ জন। তারা হলেন, এ.কে.এম ওমর ফারুক নয়ন, মো. আজিজুর রহমান মোল্লা, খন্দকার আজিজুল হক হান্টু, ফাতেমা মাসুদ, সৈয়দ মশিউর রহমান শাহীন, মো. সাদ্দাম হোসেন, সীমা সিদ্দিকী, মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন টুটুল, সুমন মিয়া, এস, এম মাহমুদুল হক আলমগীর, মো. নিজাম উদ্দিন, মো. আনোয়ারুল আলম রিপন, আজিজ আল মামুন, হামিদা খাতুন লিজা, মো. নজরুল ইসলাম মাসুম, ইস্রাফিল, মো. সাহিদুল ইসলাম টিটু, মাসুদা বেগম শম্পা, মো. ইকবাল আহমেদ মানিক, মো. গোলোম সারোয়ার, মো. সাদ্দাম হোসেন, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক মল্লিক।
যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সহকারী পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ২১ জন। তারা হলেন, আসমা হেলেন বিথী, আমেনা আক্তার শিল্পী, মো. ফাইজুর রহমান বাবলু, মোহাম্মদ সাজেকুল ইসলাম মোল্লা, মোহাম্মদ জামান হোসেন, মো. নয়ন ঢালী, জিয়াউল আহমেদ ভূঁইয়া জিয়া, মো. সারোয়ার জাহান, মো. নুরুল কাদির সোহাগ, হাফিজুর রহমান মাসুদ, মো. গোলাম হোসেন, শামীমা নাজনীন, আল-আমিন সাউদ, মো. হেলাল উদ্দিন সরকার, তমিজ উদ্দিন আহমদ, মুহাম্মদ গোলাম সারোয়ার, আক্তার হোসেন, মাসুদুর রহমান, আদনান মোল্লা, ফারহানা ফাল্গুনি, মো. আল আমিন।
চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সহকারী পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ২৭ জন। তারা হলেন, কাজী রাশিদা আক্তার শাহীন, মোহাম্মদ নুরুল আমিন মাসুম, এস.এম তারিকুল ইসলাম বুলবুল, জুবের আলম জীবন, মো. শাহ আলম শামীম, মো. ফজলুর রহমান ফাহিম, মো. আহসান হাবীব ভূঁইয়া গোলাপ, মো. ইসমাইল ভূঁইয়া, মো. আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া, মো. হুমায়ূন কবির হৃদয়, মোস্তাফিজুর রহমান শুকুর মাহমুদ, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. আলী আজ্জম, মো. ইমরান হাসান, মো. নাসির উদ্দিন, মো. শফিকুল ইসলাম মিয়া, মো. কাইয়ূম মন্ডল, মো. ফারুক মিয়া, ফাতেমা আক্তার সুইটি, মো. নজরুল ইসলাম, ওমর ফারুক, গোলাম সারোয়ার বিশ্বাস, তেহসিন হাসান দিপু, মো. ইব্রাহিম, মো. আক্তার হোসেন, টুটুল সুলতানা এবং দিপু আহমেদ।