নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ : নারায়ণগঞ্জের স্কুল শিক্ষক শ্যমল কান্তি দাস কে ইসলাম ধর্ম অবমাননা ও নবী (সাঃ) কে গালী দেয়ার অপরাধে স্থানীয় এমপির উপস্থিতিতে কান ধরিয়ে উঠবস করিয়ে জনগনকে সান্তনা মূলক শাস্তি প্রদান করা হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে শরিয়তের দৃষ্টিতে এই অপরাধের জন্য নির্ধারিত শাস্তির তুলনায় এটি খুবই সামান্য, আমি দশটি কিতাবের প্রমান দিয়ে বলতে পারবো এই অপরাধের শাস্তি যা শরিয়ত নির্ধারন করেছে তা হল মৃত্যুদন্ড।
বাংলাদেশে ইসলামী আইন না থাকায় এটিও বাস্তবায়িত নয়, তবে ধর্ম অবমাননার যে শাস্তির আইন বাংলাদেশে আছে যদি তা বাস্তবায়ন হতো তাহলেও হয়ত এই কুলাঙ্গার গুলোর জন্ম হতো না, তারপরও প্রচলিত আইন থেকে অনেক সামান্য শাস্তি যা সেই কুলাঙ্গার কে দেয়া হয়েছে, এরপরও সেই নাস্তিক সুশিলদের উদ্দেশ্যমলূক কত মায়াকান্না !!! যখন কোন সজিদের ইমাম,কোন আলেম,কোন মুফতী সাহেব কে কথিত জঙ্গি, সন্ত্রাসের অপবাদ দিয়ে রিমান্ড দেয়া হয়,অপমান করা হয় তখন পুরো বাংলাদেশ কে অপমান করা হয়, সমগ্র মুসলিম জাতী কে কলঙ্কিত করা হয়, সেটা আপনার চোখে ধরা পরে না আর এক কুলাঙ্গার কে কান ধরানো তে আপনার কান কেটে গেছে ??? পুলিশ কর্তৃক এক বৃদ্ধ বাবার দাড়ি ধরে টানার অভিযোগ আপনারা জানেন, সেদিন আপনাদের বৃদ্ধ বাবা, দাদা, নানাদের ইজ্জত লুন্ঠিত হয়নি ?? সেদিন তো আপনাদের বলতে দেখা যায়নি যে এক বৃদ্ধ বাবা নয় সমগ্র বাংলাদেশের দাড়ি ধরে টানা হয়েছে
দৃস্টি ভঙ্গি পাল্টান,ন্যয়বিচার শিখুন, নচেৎ সময়ের অপেক্ষা করুন।