মশার উপদ্রব ক্রমেই বৃদ্বির ফলে মশার যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ বন্দরবাসী

নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( মো: সহিদুল ইসলাম শিপু ) : নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় মশার উপদ্রব ক্রমেই বৃদ্বির ফলে মশার যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে পুড়ছে নগরীর বন্দর এলাকাবাসী। মশার উপদ্রব ক্রমেই বৃদ্বি পাচ্ছে দমনের উদ্যোগ নেই সিটি কর্পোরেশনের। এতে চরম ভোগান্তিতে দিন যাপন করছে নগর বাসীর। নারায়ণগঞ্জের সিটি কর্পোরেশনের গাফলতির কারনে দিন দিন অসুস্থতার হারও বেড়ে চলছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানতে পারা যায় বছরের এই সময়টা মশা বেশি বৃদ্ধি হয় যার ফলে মশার উপদ্রবটা বেশি।

এ ব্যাপারে ডালিম হায়দার ও তার পরিবার বলেন, বর্তমানে মশার উপদ্রব এতো বেশি কয়েল জালিয়েও মশা দূর করা যায় না। যার ফলে সারাক্ষন মশারি টানিয়ে রাখতে হয়। মশা বৃদ্ধি হলে প্রতি বছরই দেখা যেতো মশার ঔষধ দেওয়া হতো এ বছর তাও দিচ্ছে না। সিটির আওতায় বসবাস করে যদি এটুকু সুবিধা না পাওয়া যায় তাহলে কি লাভ হলো সিটি কর্পোরেশন হয়ে।

এ ব্যাপারে ২২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক কাজী শহিদ বলেন, মশা বৃদ্ধি হবেনা কেন নগড় জুরে মশা তৈরির কারখানা ময়লা আবর্জনা যার কারনে মশা উৎপাদন হয়। ময়লা আবর্জনার মধ্যে সব সময় মশা দমনের ঔষধ দেওয়া হয় যাতে মশা বৃদ্ধি না হয়। আমাদের সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা: সেলিনা হায়াৎ আইভি নগড় জুরে উন্নয়নের জোয়ার বাসালেও ছোট বিষয় গুলি তিনি এরিয়ে যান যেটা এক সময় বড় ধরনের সমস্যার রুপ নেয় যেমন মশার ঔষধ দেওয়া একটা সাধারন বিষয় কিন্তু দিচ্ছে না যার ফলে প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয়ে পরছে নগড় বাসী। আমাদের ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান আহম্মেদের চোখে কি এই সমস্যা গুলি পরে না ?? তিনি শুধু রাস্তা নিয়েই আছে আমার মনে হয় রাস্তা ড্রেনের উন্নয়নের কাজে ফয়দা নেওয়া যায় কিন্তু মশার ঔষধ দিলেতো ফয়দা নেওয়া যাবে না।

এ ব্যাপারে ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান আহম্মেদের সাথে আলাপ কালে বলেন, আগামী ২৫শে জুলাই থেকে ৩১শে জুলাই পর্যন্ত ৪ জন ব্যাক্তি মশার ঔষধ দেওয়া ও ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করবে। আশা করি আমার ২২নং ওয়ার্ড বাসী মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পাবে।

add-content

আরও খবর

পঠিত