কদম রসুল কলেজের প্রধান ফটক সম্মুখে বখাটেদের আড্ডা

নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ ( বন্দর সংবাদ দাতা ) : বন্দরের কদম রসুল কলেজ প্রধাণ ফটক সংলগ্ন চায়ের দোকানসহ বিভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের উত্যক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কলেজের ছাত্র না হয়েও ক্লাস চলাকালীন সময়ে বহিরাগত যুবকরা ভিতরে প্রবেশ ও আড্ডায় মেতে উঠে। এমনকি নারী শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিন যাবৎ নানাভাবে উত্যক্ত করে আসছে পরিচয় বিহীন কতিপয় অছাত্ররা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ছাত্রী জানান, রিংকু, জুয়েল, কালা মানিক, আরমানসহ ১৫/২০ জনের একটি গ্রুপ আমাদের নানাভাবে হয়রানি করে থাকে। এমনকি কলেজ গেইটে দাড়িয়ে অশ্লীল ভাষায় টিচ করে বেড়ায়। আমরা প্রতিবাদ করার সাহস পাইনা। আমাদের কলেজ শিক্ষকদের একাধিকবার বলার পর তেমন কোন সমাধান মিলেনী। তারা মান সম্মানের ভয়ে কিছু বলার সাহস পায়না। কেননা, বখাটেদের অনেকেই প্রভাবশালী। দামী দামী মোটর বাইক ও কালো কালো চশমা পড়ে প্রতিদিন কলেজ সময়ে তারা বসে থাকে। আমরা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এ ব্যাপারে ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহম্মেদ দুলাল প্রধাণের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, বিষয়টি আমাকে অনেকে জানিয়েছে। বন্দর থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। কোন ইফটিজার যত প্রভাবশালীই হোক কোন ছাড় নয়। এই ওয়ার্ডের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ বীরমুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমান যে উদ্যোগ নিয়েছে তা কিছুতেই ভেস্তে দেয়া যাবেনা। যে কোন মূল্যে কলেজ চলাকালীণ সময়ে ইফটিজার ও বহিরাগতদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা নিব। প্রয়োজনে ওয়ার্ডবাসীদের সঙ্গে নিয়ে আইনী প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন তিনি।

এ ব্যাপারে কদমরসুল কলেজের অধ্যক্ষ মেহেতাব উদ্দিনের সাথে মুঠোফোনে আলাপকালে তিনি জানান, এ বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। আমি আমার শিক্ষকদের নির্দেশ প্রদান করেছি কোন বহিরাগত অছাত্রদের কলেজে অনুপ্রবেশের কোন সুযোগ নেই। আমি নিজে মাঝে মাঝে কলেজ গেটের সামনে খোজ-খবর নেই কোন বখাটে দ্বারা আমার শিক্ষার্থীরা কোন সমস্যার সন্মূখীণ হচ্ছে কিনা। সরকারী রাস্তায় তো লোকজন থাকবেই। সেক্ষেত্রে তো আমার কিছু বলার থাকেনা। আর কোন বহিরাগতরা যদি শিক্ষার্থীদের উত্যক্ত করার সংবাদ আমার দৃষ্টিতে পড়ে সেক্ষেত্রে সাথে সাথে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে তিনি জানান।

বন্দর ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সেপেক্টর এমদাদুল হক জানান, ইভিটিজিং করবে এমন বখাটেদের বিরোদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে মাঝে মাঝে আমার অফিসাররা কলেজ গেইটের সামনে নজর রাখছে। ছাত্রীদের ইভটিজিংয়ের কোন সংবাদ পেলেই সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। রসুল কলেজের প্রধাণ ফটক সম্মুখে বখাটেদের আড্ডা

বন্দরের কদম রসুল কলেজ প্রধাণ ফটক সংলগ্ন চায়ের দোকানসহ বিভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের উত্যক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কলেজের ছাত্র না হয়েও ক্লাস চলাকালীন সময়ে বহিরাগত যুবকরা ভিতরে প্রবেশ ও আড্ডায় মেতে উঠে। এমনকি নারী শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিন যাবৎ নানাভাবে উত্যক্ত করে আসছে পরিচয় বিহীন কতিপয় অছাত্ররা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ছাত্রী জানান, রিংকু, জুয়েল, কালা মানিক, আরমানসহ ১৫/২০ জনের একটি গ্রুপ আমাদের নানাভাবে হয়রানি করে থাকে। এমনকি কলেজ গেইটে দাড়িয়ে অশ্লীল ভাষায় টিচ করে বেড়ায়। আমরা প্রতিবাদ করার সাহস পাইনা। আমাদের কলেজ শিক্ষকদের একাধিকবার বলার পর তেমন কোন সমাধান মিলেনী। তারা মান সম্মানের ভয়ে কিছু বলার সাহস পায়না। কেননা, বখাটেদের অনেকেই প্রভাবশালী। দামী দামী মোটর বাইক ও কালো কালো চশমা পড়ে প্রতিদিন কলেজ সময়ে তারা বসে থাকে। আমরা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এ ব্যাপারে ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহম্মেদ দুলাল প্রধাণের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, বিষয়টি আমাকে অনেকে জানিয়েছে। বন্দর থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। কোন ইফটিজার যত প্রভাবশালীই হোক কোন ছাড় নয়। এই ওয়ার্ডের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ বীরমুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমান যে উদ্যোগ নিয়েছে তা কিছুতেই ভেস্তে দেয়া যাবেনা। যে কোন মূল্যে কলেজ চলাকালীণ সময়ে ইফটিজার ও বহিরাগতদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা নিব। প্রয়োজনে ওয়ার্ডবাসীদের সঙ্গে নিয়ে আইনী প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন তিনি।

এ ব্যাপারে কদমরসুল কলেজের অধ্যক্ষ মেহেতাব উদ্দিনের সাথে মুঠোফোনে আলাপকালে তিনি জানান, এ বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। আমি আমার শিক্ষকদের নির্দেশ প্রদান করেছি কোন বহিরাগত অছাত্রদের কলেজে অনুপ্রবেশের কোন সুযোগ নেই। আমি নিজে মাঝে মাঝে কলেজ গেটের সামনে খোজ-খবর নেই কোন বখাটে দ্বারা আমার শিক্ষার্থীরা কোন সমস্যার সন্মূখীণ হচ্ছে কিনা। সরকারী রাস্তায় তো লোকজন থাকবেই। সেক্ষেত্রে তো আমার কিছু বলার থাকেনা। আর কোন বহিরাগতরা যদি শিক্ষার্থীদের উত্যক্ত করার সংবাদ আমার দৃষ্টিতে পড়ে সেক্ষেত্রে সাথে সাথে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে তিনি জানান।

বন্দর ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সেপেক্টর এমদাদুল হক জানান, ইভিটিজিং করবে এমন বখাটেদের বিরোদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে মাঝে মাঝে আমার অফিসাররা কলেজ গেইটের সামনে নজর রাখছে। ছাত্রীদের ইভটিজিংয়ের কোন সংবাদ পেলেই সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

add-content

আরও খবর

পঠিত