নারায়ণগঞ্জ বার্তা ২৪ : দায়িত্ববান লোকেরা দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছেন। আমি বিষয়টি মন্ত্রনালয়কে জানানোর পরে সচিবের দ্রুত নির্দেশে শুক্রবার থেকে সংস্কার শুরু হয়েছে। কাজটি আরো অনেক আগেই হয়ে যেতো। সড়ক ও জনপথের বক্তব্য হচ্ছে এ লিংকরোডের পাশে একটি ড্রেন হচ্ছে। সিটি কর্পোরেশন কাজটি করলেও কোন অনুমতি নেয়নি। সমন্বয়হীনতার কারনে দুর্ভোগের সৃষ্টি হচ্ছে।
১৩ জুলাই শুক্রবার দুপুরে ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংকরোডের চাষাঢ়া অংশের সংস্কার কাজ পরিদর্শন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে শামীম ওসমান বলেন,ঢাকা-নারানগঞ্জ লিংকরোড হচ্ছে একটি ব্যাস্ততম সড়ক। প্রতিদিনন লাখ লাখ মানুষ এ রুটে চলাচল করছে। ৬ মাস আগে এ রুটের সংস্কার কাজের জন্যে ১৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ জন্যে আমি প্রধানমন্ত্রী ও সড়ক যোগাযোগ মন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
লিংকরোডের জনদুর্ভোগের কারন ব্যাখ্যা করে নারায়নগঞ্জ-৪ আসনের এমপি একেএম শামীম ওসমান আক্ষেপের সাথে বলেন, একটি ছোট ড্রেন করতে সিটি কর্পোরেশন ৬ মাস সময় নিয়েছে। ফলে ৫ মাস আগে ওয়ার্ক অর্ডার হলেও সড়ক ও জনপথ কাজ করতে পারছে না। এটা দ্রুত করা উচিত ছিল। তারপরেও আমি কাউকে দোষারোপ করবো না। আমি আশা করবো দ্রুত ড্রেনের কাজ শেষ করবে সিটি কর্পোরেশন।
এ সময় সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আলিউর হোসেন জানান, গত মার্চে ১৮ কোটি টাকার কার্যাদেশ দেয়া হয়ে। সাধারনত লিংকরোডের কয়েকশ মিটারে যানজটের সৃষ্টি হয় বেশী। আর এই স্থানটিতেই ড্রেন নির্মান করছে সিটি কর্পোরেশন। এ কাজে ধীরগতির জন্যেই এ অংশের সড়কের নির্মান কাজ হচ্ছে না।